** হাসাহাসি কৌতুক বিভাগ **
১. যদু এবং মধুর মধ্যে কথা হচ্ছে-
যদু : মধু, তুই আমাকে ঠিক রাত ১২টায় ফোন দিস তো। তোর সঙ্গে কথা আছে।
মধু : ঠিক আছে। তুই তাহলে আমাকে ঠিক ১১টা ৫৯ মিনিটে ফোন দিয়ে মনে করিয়ে দিস।
২. আদম শুমারির গণনাকারী এক বাড়িতে লোক গণনা করতে গিয়ে দেখেন এক পরিবারে ৪০ জন ছেলেমেয়ে!
তাই দেখে গণনাকারী তাদের বাবাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আচ্ছা চাচা, আপনার বাড়িতে ফ্যামিলি প্ল্যানিংয়ের লোকজন কোনোদিন আসেনি?’
চাচা উত্তর দিলেন, ‘অনেকেই তো আসেন, তবে সবাই আমার বাড়িটাকে স্কুল মনে করে চলে যান!’
৩. ক্রেতা : আরে ভাই, এটা কী তালা দিয়েছেন, সারা দুনিয়ার চাবি ঢুকালেই খুলে যায়! এমনকি সেফটিপিন ঢুকালেও খোলে!
বিক্রেতা : তাহলে ভাই এই তালাটা নেন, আর সমস্যা হবে না।
ক্রেতা : এটা ভালো তো?
বিক্রেতা : ভালো মানে? এই তালা একবার মারলে এটার নিজের চাবি দিয়াও খোলা যায় না!
৪. বিচারক : চুরি করার সময় তোমার স্ত্রী আর মেয়েটার কথা একবারও মনে হল না?
চোর : হয়েছিল তো হুজুর, কিন্তু দোকানটায় শুধু পুরুষদের কাপড়ই ছিল!
৫. রেলওয়েতে ইন্টারভিউ হচ্ছে। একটি চটপটে ছেলেকে সবাই একটু বাজিয়ে নিতে চাইলেন।
: ধরো, একটা দ্রুতগামী ট্রেন আসছে। হঠাৎ দেখলে লাইন ভাঙা। কী করবে তুমি?
: ট্রেন থামাতে লাল নিশান ওড়াব।
: যদি রাত হয়?
– লাল আলো দেখাব।
: লাল আলো যদি না থাকে?
– তা হলে আমার বোনকে ডাকব।
: বোনকে! কেন?
– ওর অনেক দিনের শখ একটা ট্রেন অ্যাক্সিডেন্ট দেখবে!
৬. পাঁচ বছরের এক বাচ্চা তার মায়ের কাছে গিয়ে বললো, মা আমিও রাজাদের মতো ৪-৫ টা বিয়ে করবো। এক রানি বাজার করবে, এক রানি রান্না করবে, এক রানি বাড়ির কাজ করবে।
মা: আচ্ছা, তাহলে কোন রানির পাশে ঘুমাবি?
বাচ্চা : আমি তোমার কাছে ঘুমাবো। আনন্দে মায়ের চোখে জল এসে গেল।
মা জিজ্ঞেস করলেন, তাহলে রানিদের পাশে কে শোবে?
বাচ্চা : কেন, বাবা শোবে। আনন্দে বাবার চোখে জল এসে গেল।
৭. একদিন রাজার দরবারে মন্ত্রী মহাশয় রাজা কে বললেন … মহারাজ আমাদের রাজ্যে এক ধোপা আছে যে নাকি একেবারে আপনার মতোই দেখতে …
রাজা আদেশ দিলেন যে ধোপা কে দরবারে হাজির করা হোক………ধোপা কে দরবারে হাজির করা হলো … রাজা দেখে অবাক যে ধোপার চেহারা সত্যিই উনার মতোই ছিলো
রাজা ধোপার দিকে তাকিয়ে একটা কিছু ভেবে, মনে মনে হেসে , ধোপা কে জিজ্ঞেস করলেন একটু হাসি নিয়ে….তোমার মা কি আমাদের রাজবাড়ীতে কাজ করতেন?
ধোপা : না হুজুর !! আমার বাবা করতেন।